৯ মে-এর মূল ইভেন্ট: নতুন ট্রেডারদের জন্য ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস

সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ:

বৃহস্পতিবারের জন্য অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক ইভেন্টের পরিকল্পনা করা হয়েছে। সাধারণভাবে, আমরা শুধুমাত্র প্রাথমিক জবলেস ক্লেইমস সংক্রান্ত মার্কিন প্রতিবেদনটির কথা তুলে ধরব। যাইহোক, এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ, তাই এই প্রতিবেদনের ফলাফল প্রভাবে আমরা মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির আশা করছি না। এই সপ্তাহে, খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নেই। তবে অন্তত আজ, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের সভা এবং এর গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তৃতা রয়েছে, যখন সপ্তাহের প্রথম তিন দিন মার্কেট স্পষ্টতই শান্ত ছিল। অন্তত সোমবার এবং মঙ্গলবার পাউন্ডের মূল্য কিছুটা মুভমেন্ট দেখানোর চেষ্টা করেছে। ইউরো এমন কিছু করেনি।

ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ:

আজকের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সভা স্পষ্টতই সবার নজরে থাকবে। ট্রেডারদের প্রত্যাশিত পরিস্থিতি পরিবর্তিত হতে পারে কারণ এটি স্পষ্ট যে ব্রিটিশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক নীতিমালা নমনীয় করার সময় এখনও আসেনি। তাই, বেইলি ইতিবাচক মুদ্রাস্ফীতির হার ঘোষণা করতে পারে এবং ভবিষ্যতে সুদের কমানোর ইঙ্গিত দিতে পারে। অন্যদিকে, তিনি নিরপেক্ষ অবস্থান অবলম্বন করতে পারেন, ব্যাংকটির কর্মকর্তাগণ সুদের হার কমানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু করার আগে মুদ্রাস্ফীতি 3% এর নিচে নেমে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করার পথ বেছে নিতে পারে। ভোটের ফলাফলের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। আর্থিক কমিটির শুধুমাত্র 1 বা 2 জন সদস্য সুদের হার কমানোর পক্ষে ভোট দিতে পারে, যা সুদের হার কমানোর জন্য যথেষ্ট নয়। যাইহোক, পাউন্ডের দরপতন, যার জন্য আমরা দীর্ঘ সময়ের ধরে অপেক্ষা করছি, কতজন কর্মকর্তা আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণকে সমর্থন করেন তার উপর নির্ভর করতে পারে।

উপসংহার:

আজ, মূল ইভেন্ট হিসেবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠক রয়েছে। এটির ফলাফল GBP/USD পেয়ারের মূল্যকে যেকোনো দিকে ঠেলে দিতে পারে। যদিও ব্রিটিশ পাউন্ড ইউরোকে প্রভাবিত করতে পারে, তবে এমনটি সবসময় ঘটে না। অতএব, আমরা বিকেল থেকে পাউন্ডের মূল্যের উল্লেখযোগ্য মুভমেন্টের আশা করছি, কিন্তু ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টের ক্ষেত্রে আমরা সন্দিহান।

ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী:

1) সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (রিবাউন্ড বা লেভেলের ব্রেকআউট)। যত দ্রুত এটি গঠিত হয়, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হয়।

2) যদি ফলস সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত।

3) ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করাই ভালো।

4) ইউরোপীয় সেশনের শুরু থেকে মার্কিন ট্রেডিং সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেডগুলো খোলা উচিত যখন সমস্ত পজিশন ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে।

5) আপনি 30-মিনিটের টাইম ফ্রেমে MACD সূচক থেকে সিগন্যাল ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন, তবে এটি শুধুমাত্র শক্তিশালী অস্থিরতার মধ্যে ব্যবহার করা উচিত এবং একটি স্পষ্ট প্রবণতা থাকতে হবে যা ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত হওয়া উচিত।

6) যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত।

চার্ট কীভাবে বুঝতে হয়:

সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন।

লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে।

MACD নির্দেশক (14, 22, এবং 3) একটি হিস্টোগ্রাম এবং একটি সিগন্যাল লাইন নিয়ে গঠিত। যখন মূল্য এগুলো অতিক্রম করে, সেটি মার্কেটে এন্ট্রির একটি সিগন্যাল। ট্রেন্ড প্যাটার্ন (চ্যানেল এবং ট্রেন্ডলাইন) এর সাথে এই সূচকটি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে পাওয়া যেতে পারে এবং এগুলো একটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, সেগুলোর প্রকাশের সময়, আমরা মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে যতটা সম্ভব সাবধানে ট্রেড করার বা বাজার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিই।

ফরেক্সে নতুন ট্রেডারদের মনে রাখা উচিত যে প্রতিটি ট্রেড লাভজনক হতে হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল এবং অর্থ ব্যবস্থাপনার বিকাশ হল দীর্ঘ মেয়াদে ট্রেডিংয়ে সাফল্যের চাবিকাঠি।

সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন।

লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে।

MACD নির্দেশক (14, 22, এবং 3) একটি হিস্টোগ্রাম এবং একটি সিগন্যাল লাইন নিয়ে গঠিত। যখন মূল্য এগুলো অতিক্রম করে, সেটি মার্কেটে এন্ট্রির একটি সিগন্যাল। ট্রেন্ড প্যাটার্ন (চ্যানেল এবং ট্রেন্ডলাইন) এর সাথে এই সূচকটি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে পাওয়া যেতে পারে এবং এগুলো একটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, সেগুলো প্রকাশের সময়, আমরা মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে যতটা সম্ভব সাবধানে ট্রেড করার বা মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিই।

ফরেক্সে নতুন ট্রেডারদের মনে রাখা উচিত যে প্রতিটি ট্রেড লাভজনক হতে হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল এবং অর্থ ব্যবস্থাপনার বিকাশ হল দীর্ঘ মেয়াদে ট্রেডিংয়ে সাফল্যের চাবিকাঠি।